যিনি যমীন ও আসমানের রাজত্বের মালিক, তিনি কোন সন্তান গ্রহণ করেননি, রাজত্বে তাঁর কোন অংশীদার নেই, তিনি সমস্ত কিছু সৃষ্টি করেছেন, আর সেগুলোকে যথাযথ করেছেন পরিমিত অনুপাতে।
আর তারা তাঁকে বাদ দিয়ে ইলাহরূপে গ্রহণ করেছে অন্য কিছুকে যারা কিছুই সৃষ্টি করে না, বরং তারা নিজেরাই সৃষ্টি হয়েছে। তারা ক্ষমতা রাখে না নিজেদের ক্ষতি বা উপকার করার আর ক্ষমতা রাখে না মৃত্যু, জীবন ও পুনরুত্থানের উপর।
কাফিররা বলে- ‘এটা মিথ্যে ছাড়া আর কিছুই নয়, সে তা (অর্থাৎ কুরআন) উদ্ভাবণ করেছে এবং ভিন্ন জাতির লোক এ ব্যাপারে তাকে সাহায্য করেছে।’ আসলে তারা অন্যায় ও মিথ্যের আশ্রয় নিয়েছে।
কিংবা তাকে ধন-ভান্ডার দেয়া হয় না কেন, অথবা তার জন্য একটা বাগান হয় না কেন যাত্থেকে সে আহার করত?’ যালিমরা বলে- ‘তোমরা তো এক যাদুগ্রস্ত লোকেরই অনুসরণ করছ।’
মহা কল্যাণময় তিনি যিনি ইচ্ছে করলে তোমাকে ওগুলোর চেয়েও উৎকৃষ্ট জিনিস দিতে পারেন- বাগ-বাগিচা, যার নিচ দিয়ে বয়ে চলেছে নির্ঝরিণী, দিতে পারেন তিনি তোমাকে প্রাসাদরাজি।